আমার দেশ আমার গর্ব। আমার ভাষা আমার অহংকার । বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ টেকনোলজি বিষয়ে আরো জানুক, তাদের জানার পিপাসা আরো বাড়ুক। এই উদ্দেশ্যেই বাংলাদেশ টেকনোলোজী ফাউন্ডেশনোর যাত্রা শুরু ।
prevention is better than cure স্বাস্থ্যকে রক্ষা করতে হলে প্রয়োজন সচেতনতার। কিন্তু কীভাবে আপনি স্বাস্থ্য সচেতন হবেন? কীভাবে মোকাবিলা করবেন সাধারণ ও জটিল সব রোগ ? মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত ২০৪১সালে মধ্যম দেশে পরিণত করতে স্বাস্থ্য খাতে সরকারের সহযোগিতায় এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত পুন:গঠনের ক্ষেত্রে ১৯৮২ সালে প্রণীত ঔষধ নীতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো ক্ষতিকর, মূল্যহীন ও অপ্রয়োজনীয় ঔষধ বাজার থেকে অপসারণ করা এবং স্বাস্থ্য সেবার সকল স্তরে প্রয়োজনীয় ঔষধ ন্যায্য মূল্যে সরবরাহের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা। ১৯৮২ সালের জাতীয় ঔষধ নীতি সাফল্যজনকভাবে রূপায়নের ফলে বাংলাদেশে ফার্মাসিউটিকাল খাতে প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ টেকনোলোজী ফাউন্ডেশন তার আজীবন সদস্য/সদস্যদের স্বাস্থ্য শিক্ষার উপর
গণস্বাস্থ্য রক্ষা, অকাল মৃত্যু প্রতিরোধ, গর্ভবর্তী মায়েদের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের আজীবন সদস্য/সদস্যদের বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ টেকনোলোজী ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী, মানবকল্যানধর্মী প্রতিষ্ঠান। দুর্যোগকালীন সময় এবং পরবর্তী প্রজনন এবং মা ও শিশু সম্পর্কীয় স্বাস্থ্য সেবা’ বিষয়ক একটি প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ১৪১ নং অনুমোদনের মাধ্যমে প্রতি ৬ মাস অন্তর স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ক প্রশিক্ষণ শাখা অফিসের মাধমে